Cool wax by nature made in bangladesh

By nature wax

উপকারিতা:

স্কিন শেভিং করার চাইতে ওয়াক্স করলে লম্বা সময় লোম ওঠা থেকে বিরত থাকে , স্কিন এক্সফোলিয়েট হয় – ওয়াক্সিং করার সময় মৃত কোষও উঠে যায়, ফলে ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল হয় । শেভিং-এর পর যেমন ত্বকে র‍্যাশ বা চুলকানি হয়, ওয়াক্সিং এ সেই ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম। দীর্ঘস্থায়ী মসৃণ ত্বক – শেভিং-এর পর ১-২ দিনের মধ্যেই চুল বেরোতে শুরু করে, কিন্তু ওয়াক্সিং করলে মসৃণভাব অনেকদিন থাকে।

অসুবিধা / পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

1. ব্যথা লাগে – বিশেষ করে প্রথমবার করলে বা চুল ঘন থাকলে ব্যথা বেশি হয়।

2. ত্বক লাল হওয়া / জ্বালা করা – সংবেদনশীল স্কিনে ওয়াক্সিং করলে অল্প সময়ের জন্য লালচে বা জ্বালা হতে পারে।

3. ইনগ্রোন হেয়ার (ভিতরে চুল ঢুকে যাওয়া) – কিছু ক্ষেত্রে চুল আবার ভেতরে বাড়তে পারে, ফলে ছোট ছোট ফুসকুড়ি বা দাগ হতে পারে।

4. ত্বক ছিঁড়ে যাওয়ার ঝুঁকি – ভুল টেকনিক এ ওয়াক্স ব্যবহার করলে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

5. অ্যালার্জি হতে পারে – কারো কারো ত্বকে ওয়াক্সের উপাদান (fragrance, resin ইত্যাদি) অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে।

6. ভেরিকোজ ভেইন বা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ – এ ধরনের সমস্যায় আক্রান্তদের জন্য ওয়াক্সিং এড়ানো ভালো, কারণ ত্বক ও রক্তনালী বেশি সংবেদনশীল থাকে।