Peanut oil - 100 ml (china Badam Tel)



Brand: No Brand


0

SKU:


Out of stock

Specifications

  • আমাদের পণ্যগুলি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি, কোন রাসায়নিক সংযোজন নেই।

 

  • উচ্চ মানের নিশ্চয়তা: প্রতিটি পণ্য সর্বোচ্চ মানের নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপাদিত হয়।

 

  • বিশ্বাসযোগ্যতা ও গুণমান: আমরা দীর্ঘদিন ধরে গ্রাহকদের সেবা দিয়ে আসছি, এবং আমাদের পণ্যের গুণমানের জন্য আমরা পরিচিত।

 

  • বৈচিত্র্যময় পণ্যসম্ভার: আমাদের কাছে বিভিন্ন ধরনের পণ্য রয়েছে যা আপনার প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম।

 

 

  • গ্রাহক সন্তুষ্টি: আমাদের লক্ষ্য হলো গ্রাহকদের সম্পূর্ণ সন্তুষ্টি প্রদান করা, এবং আমরা সর্বদা তাদের পরামর্শ ও মতামতকে গুরুত্ব দেই।

 

  • প্রতিযোগিতামূলক মূল্য: আমরা প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে উচ্চ মানের পণ্য প্রদান করি, যা সবার জন্য সহজলভ্য।

 

 

  • দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য ডেলিভারি: আমাদের ডেলিভারি সার্ভিস দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য, যাতে আপনি সময়মতো আপনার পণ্যটি পেয়ে যান।

 

  • সমস্যামুক্ত ডেলিভারি ও সেবা নিশ্চয়তা

আমাদের গ্রাহকদের সন্তুষ্টি আমাদের প্রথম অগ্রাধিকার। তাই, যদি কোনো কারণে ডেলিভারিতে ভুল হয়, পণ্য খারাপ যায় বা নষ্ট পণ্য আপনি পান, আমরা তা দ্রুত সমাধান করব। 

Product Details

পণ্য: চিনাবাদাম তেল

ওজন: ১০০  মিলি
চিনাবাদাম তেল (Peanut Oil) চুল ও ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী এক তেল। এতে বিদ্যমান চমৎকার পুষ্টি উপাদান ত্বক ও চুল ভালো রাখতে দারুণ ভূমিকা রাখে। এটি ত্বকের ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও ভালো কাজ করে। চিনাবাদাম তেল মূলত চিনাবাদাম ভেঙ্গে, পিষে সেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়।
চুল এবং ত্বকের যত্নের জন্য চিনাবাদাম তেলের উপকারিতা

চিনাবাদাম তেলের উপকারিতা

বাদাম তেল চুল এবং ত্বকের যত্নের জন্য একটি উৎকৃষ্টমানের তেল। এর শক্তিশালী পুষ্টি উপাদান এবং উপকারী বৈশিষ্ট্য চুল এবং ত্বক ভালো রাখতে চমৎকার কাজ করে। এটি শরীরের ত্বকের জন্য একটি চমৎকার ময়েশ্চারাইজার। উন্নতমানের চিনা বাদাম সংগ্রহ করে ভালো ভাবে পরিষ্কার করে সেটা ভেজে তারপর ভাঙিয়ে তেল করা হয়। 

চিনাবাদামের তেলের উপকারিতা

১. বাদাম তেলে আছে ফ্যাটি অ্যাসিড। তাই এটি স্কিন এর যেকোনো চর্ম সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।

২. বাদাম তেলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা। এটি শরীরে শক্তির সঞ্চালন করে।

৩. বাদামে ভিটামিন-ই আছে। ভিটামিন-ই ত্বকের জন্য অতান্ত কার্যকারী। এটি সূর্যের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে এবং ত্বককে ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে।

৪. বাদাম তেল হলো প্রাকৃতিক ময়েশচারাইজার। এতে কোন কেমিক্যাল বা প্রিজেরভেটিভ নেই।

৫. বাদাম তেল দিয়ে মাংসপেশী ম্যাসেজ করলে তা মাংসপেশীর জন্য চমৎকার কাজ করে।

৬. বাদাম শরীরে ব্লাড সুগার এর ব্যালেন্স রাখে। তাই বাদাম তেল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।

শরীরকে সচল এবং রোগমুক্ত রাখতে যত ধরনের পুষ্টিকর উপাদানের প্রয়োজন পরে, তার বেশিরভাগই উপস্থিত রয়েছে বাদাম তেলে। তাই তো রোগ মুক্ত জীবন পেতে এই প্রকৃতিক উপাদানটিকে কাজে লাগিয়ে দেখতে পারেন। স্বাদে মিষ্টি এই তেলটিতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় উপকারি ফ্যাট, যা হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কাজে আসে। সেই সঙ্গে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেল, যা নানা ভাবে শরীরের কাজে লাগে। প্রসঙ্গত, নিয়মিত এই তেলটি খাওয়া শুরু করলে যে যে শরীরিক উপকার পাওয়া যায়, সেগুলি হল…

১. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়:

হার্টকে চাঙ্গা রাখতে একটা বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে যে রক্তে যেন খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কোনও ভাবেই বেড়ে না যায়। আর এই কাজটি করতে কাজে লাগাতেই পারেন বাদাম তেলকে। কারণ এই তেলটির অন্দরে উপস্থিত একাধিক উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর উপকারি কোলেস্টেরল বা এল ডি এল-এর মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, বাদাম তেলে থাকা ভিটামিন ই-ও এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ভিটামিনটি হার্টের কর্মক্ষমতা এতটা বাড়িয়ে তোলে যে কোনও ধরনের কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।

২. ডায়াবেটিস রোগকে দূরে রাখে:

শরীরে যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিনের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়, তখনই রক্তে সুগার লেভেল বাড়তে শুরু করে। নানা কারণে এমনটা ঘটতে পারে। কিন্তু নিয়মিত যদি বাদাম তেল খেতে পারেন, তাহলে কিন্তু এমন ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখিন হওযার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। কারণ বাদাম এবং বাদাম তেলে উপস্থিত নানা উপকারি উপাদান কোনও ভাবেই রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না। ফলে টাইপ- ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। আসলে বাদাম তেল খাওয়া মাত্র ইনসুলিনের উৎপাদন বাড়তে শুরু করে। ফলে ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই থাকে না।

৩. চুল ও বডি সফট করে:

চিনা বাদামের তেল চুল গুলা সফট করতে সাহায্য করে আরো অনেক গুনাগুন আছে চাইলে শরীরেও ব্যবহার করা যায় খুবই সুন্দর ভাবে বডি সফট করে ।

৪. কলোন এবং রেকটামের কর্মক্ষমতা বাড়ে:

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত বাদাম তেল খাওয়া শুরু করলে শরীরের অন্দরে ফাইবার এবং অন্যান্য উপকারি উপাদানের মাত্রা বাড়তে শুরু করে, যা রেকটাম এবং কলোনের পাশাপাশি সামগ্রিকভাবে ডায়জেস্টিভ সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে কলোন ক্যান্সারকে দূরে রাখতেও সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, চিকিৎসকেদের মতে রোজের ডেয়েটে বাদাম তেলকে অন্তর্ভুক্ত করলে ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রমের মতো রোগের প্রকোপ কমে যেতেও সময় লাগে না।

৫. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়:

স্ট্রেস, পরিবেশ দূষণ এবং অন্যান্য নানা কারণে কি ত্বকের হাল একেবারে বেহাল হয়ে গেছে? তাহলে তো বন্ধু আজ থেকেই রাত্রে শোয়ার আগে অল্প করে বাদাম তেল নিয়ে মুখে এবং সারা শরীরে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজ করুন। দেখবেন ত্বকের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্য ফিরে পেতে সময়ই লাগবে না। আসলে বাদাম তেলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেটিভ প্রপাটিজ একদিকে যেমন অতি বেগুনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে, তেমনি ত্বকের বয়স কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। প্রসঙ্গত, বাদাম তেলে উপস্থিত ভিটামিন এ, ব্রণর মতো ত্বকের রোগের প্রকোপ কমাতে যেমন সাহায্য করে, তেমনি ডার্ক সর্কেল এবং একজিমার মতো রোগের চিকিৎসাতেও বিশেষ ভূমিকা নিয়ে থাকে।

  • চুলের যত্নে বাদাম তেল পলিউশন, ডাস্ট, কেমিক্যাল, হেয়ার কালার ইত্যাদি কারণে স্ক্যাল্পে অনেক সময় ইনফেকশন হয়। প্রপার কেয়ার না নিলে, অকালে চুল দুর্বল হয়ে পড়ে। ড্যানড্রাফ এর সমস্যা দেখা দেয়।একমাত্র বাদামতেল-ই পারে এই সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি দিতে। এই তেলের নিয়মিত ব্যবহার, মাথার ত্বকের রক্ত চলাচল ঠিক রাখে, চুলের পুষ্টি যোগায়, নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। প্রচুর পরিমাণে মশ্চারাইজার থাকার দরুন, আমন্ড অয়েল( বাদাম তেল) একটি ন্যাচারাল কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে।ভিটামিন ই, ফ্যাটি এসিড এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ এই তেল ব্যবহারের নিয়মানুবর্তিতা, ড্রাই অথবা ফ্রিজি হেয়ার কে সফট বা কোমল করে, চুলের গোড়া মজবুত করে, চুল সিল্কি এবং শাইনি করে, গোড়া থেকে চুল ভাঙ্গা রোধ করে।চিনাবাদাম তেলবাদাম তেল চুল এবং ত্বকের যত্নের জন্য একটি উৎকৃষ্টমানের তেল। এর শক্তিশালী পুষ্টি উপাদান এবং উপকারী বৈশিষ্ট্য চুল এবং ত্বক ভালো রাখতে চমৎকার কাজ করে। এটি শরীরের ত্বকের জন্য একটি চমৎকার ময়েশ্চারাইজার। উন্নতমানের চিনা বাদাম সংগ্রহ করে ভালো ভাবে পরিষ্কার করে সেটা ভেজে তারপর ভাঙিয়ে তেল করা হয়। নাটোর থেকে সংগ্রহ করা হয় আমাদের এ তেল। সংগ্রহের পর আমরা ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে/ফিল্টারিং করে কোন ধরনের পরিশোধন ছাড়া বোতলজাত করি।চিনাবাদামের তেলের উপকারিতা ১. বাদাম তেলে আছে ফ্যাটি অ্যাসিড। তাই এটি স্কিন এর যেকোনো চর্ম সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।২. বাদাম তেলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা। এটি শরীরে শক্তির সঞ্চালন করে।৩. বাদামে ভিটামিন-ই আছে। ভিটামিন-ই ত্বকের জন্য অতান্ত কার্যকারী। এটি সূর্যের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে এবং ত্বককে ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে।৪. বাদাম তেল হলো প্রাকৃতিক ময়েশচারাইজার। এতে কোন কেমিক্যাল বা প্রিজেরভেটিভ নেই।৫. বাদাম তেল দিয়ে মাংসপেশী ম্যাসেজ করলে তা মাংসপেশীর জন্য চমৎকার কাজ করে।৬. বাদাম শরীরে ব্লাড সুগার এর ব্যালেন্স রাখে। তাই বাদাম তেল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।
  • আমাদের চিনাবাদাম তেল কেন খাবেন ?* সম্পূর্ণ ভেজালমুক্ত।* বিশুদ্ধ এবং স্বাস্থ্যসম্মত।* খাঁটি চিনাবাদাম থেকে প্রক্রিয়াজাতকৃত।* উৎপাদন প্রক্রিয়ায় নিজস্ব তদারকি।

Sold By

Positive Seller Ratings

100%

Delivery

Inside Dhaka

Standard delivery

Free

Service

7 Days easy return

Change of mind is not applicable as a Return Reason. To learn more, please check Return Policy

No Warranty

Ratings & Reviews of Peanut oil - 100 ml (china Badam Tel)


Questions about this product ()

Login or Register to ask questions to seller

More From This Store

View All

Deals You Can’t Miss


© Copyright 2025 Cartup All Rights are Reserved.
profile

Home

cart

Cart