চুলের যত্নে বাদাম তেলপলিউশন, ডাস্ট, কেমিক্যাল, হেয়ার কালার ইত্যাদি কারণে স্ক্যাল্পে অনেক সময় ইনফেকশন হয়। প্রপার কেয়ার না নিলে, অকালে চুল দুর্বল হয়ে পড়ে। ড্যানড্রাফ এর সমস্যা দেখা দেয়।একমাত্র বাদামতেল-ই পারে এই সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি দিতে। এই তেলের নিয়মিত ব্যবহার, মাথার ত্বকের রক্ত চলাচল ঠিক রাখে, চুলের পুষ্টি যোগায়, নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। প্রচুর পরিমাণে মশ্চারাইজার থাকার দরুন, আমন্ড অয়েল( বাদাম তেল) একটি ন্যাচারাল কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে।ভিটামিন ই, ফ্যাটি এসিড এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ এই তেল ব্যবহারের নিয়মানুবর্তিতা, ড্রাই অথবা ফ্রিজি হেয়ার কে সফট বা কোমল করে, চুলের গোড়া মজবুত করে, চুল সিল্কি এবং শাইনি করে, গোড়া থেকে চুল ভাঙ্গা রোধ করে।চিনাবাদাম তেলবাদাম তেল চুল এবং ত্বকের যত্নের জন্য একটি উৎকৃষ্টমানের তেল। এর শক্তিশালী পুষ্টি উপাদান এবং উপকারী বৈশিষ্ট্য চুল এবং ত্বক ভালো রাখতে চমৎকার কাজ করে। এটি শরীরের ত্বকের জন্য একটি চমৎকার ময়েশ্চারাইজার। উন্নতমানের চিনা বাদাম সংগ্রহ করে ভালো ভাবে পরিষ্কার করে সেটা ভেজে তারপর ভাঙিয়ে তেল করা হয়। নাটোর থেকে সংগ্রহ করা হয় আমাদের এ তেল। সংগ্রহের পর আমরা ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে/ফিল্টারিং করে কোন ধরনের পরিশোধন ছাড়া বোতলজাত করি।চিনাবাদামের তেলের উপকারিতা ১. বাদাম তেলে আছে ফ্যাটি অ্যাসিড। তাই এটি স্কিন এর যেকোনো চর্ম সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।২. বাদাম তেলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা। এটি শরীরে শক্তির সঞ্চালন করে।৩. বাদামে ভিটামিন-ই আছে। ভিটামিন-ই ত্বকের জন্য অতান্ত কার্যকারী। এটি সূর্যের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে এবং ত্বককে ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে।৪. বাদাম তেল হলো প্রাকৃতিক ময়েশচারাইজার। এতে কোন কেমিক্যাল বা প্রিজেরভেটিভ নেই।৫. বাদাম তেল দিয়ে মাংসপেশী ম্যাসেজ করলে তা মাংসপেশীর জন্য চমৎকার কাজ করে।৬. বাদাম শরীরে ব্লাড সুগার এর ব্যালেন্স রাখে। তাই বাদাম তেল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।
আমাদের চিনাবাদাম তেল কেন খাবেন ?* সম্পূর্ণ ভেজালমুক্ত।* বিশুদ্ধ এবং স্বাস্থ্যসম্মত।* খাঁটি চিনাবাদাম থেকে প্রক্রিয়াজাতকৃত।* উৎপাদন প্রক্রিয়ায় নিজস্ব তদারকি।
চিনা বাদামের তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন, সোডিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, এবং পটাসিয়াম। পুষ্টি ও শক্তি এ দুটো একসঙ্গে পেতে বেছে নিতে পারেন বাদাম তেল। উন্নতমানের চিনা বাদাম সংগ্রহ করে ভালো ভাবে পরিষ্কার করে সেটা ভেজে তারপর ভাঙিয়ে তেল করা হয়। এরপর আমরা ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে/ফিল্টারিং করে তারপর বোতলজাত করি। কোন ধরণের রিফাইং না করে কেবল ছাঁকনি দিয়ে ছাঁকা হয়।
চিনা বাদামের তেল উপকারিতাঃ
খারাপ কোলেস্টরেল কমায়।
উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রন করে।
শরীরের ওজন কমায়।
উপকারি চর্বির উৎস।
পাকস্থলী ক্যান্সার রোধ করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
উচ্চ মাত্রার আমিষের উৎস।



